ব্যবসায় গণিত ক বিভাগ
- মৌলিকসংখ্যা-যে পূর্ণ সংখ্যা ১ এর চেয়ে বড় কেবল ওই সংখ্যা এবং ১ ব্যতীত অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য নয় তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে।
- মূলদসংখ্যা-যে সংখ্যাকে ২টি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাত আকারে প্রকাশ করাযায় তাকে মূলদসংখ্যা বলে
- প্রকৃত/বাস্তব সংখ্যা-মূলত অমূলদ এই দুই ধরনের সংখ্যাগুলোকে একত্রে প্রকৃত সংখ্যা বলা হয়।
- জটিলসংখ্যা-বাস্তব ও কাল্পনিক সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত সংখ্যায় হলো জটিল সংখ্যা।
- ২৩ একটি মৌলিক সংখ্যা কারণ এটি এক ব্যতীত অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য নয়।
- স্বাভাবিকসংখ্যা-স্বাভাবিক সংখ্যা হল সেই সকল পূর্ণসংখ্যা যা গণনার কাজে ব্যবহার করা হয়।
- পূর্ণ সংখ্যার সেট কে প্রকাশ করা হয় Z দিয়ে।
- লগারিদম-ভূমিকে কোন ঘাতে উন্নীত করলে যে রাশির সাথে এটি সমান হয় ওই শক্তির সূচকে উক্ত রাশির প্রদত্ত ভূমির জন্য লগারিদম বলে।
- সূচক-কোন গুনফলের যতগুলো একই সংখ্যা বা একই উৎপাদকের পুনরাবৃত্তি হয় উক্ত পুনরাবৃত্তির সংখ্যাকে প্রদত্ত সংখ্যা বা উৎপাদকের সূচক বা ঘাত বা শক্তি বলা হয়।
- Loga a এর মান= 1. #৩২ এর 2 ভিত্তিক লগারিদম= 5 . #ভেনচিত্রের আবিষ্কারক jhon venn.
- এককসেট-একটিমাত্র উপাদান নিয়ে গঠিত সেটকে একক সেট বলে।
- সেট-বাস্তব ও চিন্তা জগতের কতগুলো নির্দিষ্ট বস্তুর সুসংগঠিত সংগ্রহকে সেট বলে।
- ফাঁকাসেট-যে সেটের কোন উপাদান থাকে না তাকে ফাঁকা সেট বলে।
- সমতুল্যসেট-যদি ২টি সেটের মধ্যে উপাদান সংখ্যা সমান হয় কিন্তু একটি উপাদানের সাথে অন্য উপাদানের মিল নাথাকে অথচ পরস্পরের সাথে জোড়া স্থাপন করে তাকে সমতুল্য সেট বলে।
- অপ্রকৃত উপসেট-একটি উপসেট যা মূল সেটের সমস্ত উপাদান ধারণ করে তাকে একটি অনুপযুক্ত বা অপ্রকৃত উপসেট বলে। এটি ⊆ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
- বিচ্ছিন্নসেট-দুই বা ততোধিক সেটের মধ্যে যদি সাধারণ কোন উপাদান বিদ্যমান না থাকে তবে ওই সেটগুলোকে বিচ্ছিন্ন set বলা হয়।
- A🅪B = (A-B)U(B-A)
- সমীকরণ-দুইটি বীজগণিতীয় বিবৃতির মধ্যে সমান চিহ্ন দ্বারা প্রকাশিত সম্পর্ককে সমীকরণ বলে।
- ২বিন্দু দিয়ে গমনকারী সরলরেখা সমীকরণ (x-x1)/(x1-x2)=(y-y1)/(y1-y2) ।
- সমরেখ হওয়ার শর্ত ক্ষেত্রফল শূন্য।
- দুইটি সরল রেখা পরস্পর সমান্তরাল হওয়ার শর্ত- M1 = M2.
- দুইটি সরল রেখা পরস্পর লম্বা হওয়ার শর্ত- M1 x M2 = -1 .
- সরলসমীকরণ- যে সমীকরণ অজ্ঞাত রাশির সর্বোচ্চ শক্তি এক তাকে সরল সমীকরণ বলে।
- 3y-5x-12=0 সমীকরণটির X অক্ষের ছেদক -(12/5) এবং Y অক্ষয়ের ছেদক 4.
- 2x-y+10=0 সমীকরণটির ঢাল =2 .
- দ্বিঘাতসমীকরণ-কোন সমীকরণে অজ্ঞাত রাশির শক্তি বা ঘাত সর্বোচ্চ দুই থাকলে তাকে দ্বিঘাত সমীকরণ বলে.
- ax2+bx+c = 0 দ্বিঘাত সমীকরণের মূল, x = -b+root over b^2-4ac/2a এবং y= -b- root over b^2-4ac/2a
- বিপদীরাশি- যে রাশিতে দুইটি পদ থাকে তাকে দ্বিপদের রাশি বলে।
- দ্বিপদী উপপাদ্যের প্রবর্তক- স্যার আইজ্যাক নিউটন।
- (a+x)n বিস্তৃতিতে সাধারন পদ- Tr+1=ncr. an-r . xr.
- (a+x)n বিস্তৃতির মোট n সংখ্যক পদ রয়েছে।
- বিন্যাস- কতগুলো বস্তু হতে প্রতিবারে সবগুলো অথবা কিছু সংখ্যক বস্তু নিয়ে যতভাবে সাজানো যায় তাদের প্রত্যেকটিকে একএকটি বিন্যাস বলে।
- প্রগমন- কোন অনুক্রমের প্রত্যেকটি পদ যদি পরবর্তী পদের সাথে একই গাণিতিক নিয়মে সংঘটিত হয় তখন সেই অনুক্রমকে একটি প্রগমন বলে।
- সমান্তরপ্রগমন- যে অনুক্রমের প্রত্যেকটি পদ একটি নির্দিষ্ট হারে হ্বাস বা বৃদ্ধি পায় তাকে সমান্তরপ্রগমন বলে।
- গুনোত্তরপ্রগমন-যে প্রগমনে যেকোনো পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত সর্বদা সমান থাকে তাকে গুনোত্তরপ্রগমন বলে।
- 4+11+18+......+109 = 41638 .
- বৃত্তি- ভবিষ্যতে কোন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কিস্তিতে সমান ব্যবধানে আগমন ও বহির্ভূমনকে বার্ষিকী বা বৃত্তি বলে।
- চক্রবৃদ্ধিসুদ- উল্লিখিত সময় শেষে আসল বা মূলধনের যে পরিমাণ চক্রবৃদ্ধি ঘটে তাকে চক্রবৃদ্ধি সুদ বলে।
- মেট্রিক্স- বিভিন্ন সংখ্যাকে দুইটি বন্ধন এর মাধ্যমে শাড়ি ও স্তম্ভে সাজিয়ে যে আয়তকার বা বর্গাকার বিন্যাস পাওয়া যায় তাকে ম্যাট্রিক্স বলে।
- কর্ণ ম্যাট্রিক্স- যে বর্গাকার ম্যাট্রিক্সের প্রধান কর্ণের সকল উপাদান অশূন্য এবং অন্যান্য উপাদান গুলো শূন্য থাকে তাকে কর্ণ ম্যাট্রিক্স বলে।
- প্রতিসম ম্যাট্রিক্স- কোন বর্গ ম্যাট্রিক্স এর শাড়িকে কলামে এবং কলাম কে সারিতে রূপান্তর করে যে ম্যাট্রিক্স পাওয়া যায় তা মূল ম্যাট্রিক্সের সমান হলে তাকে প্রতিসম ম্যাট্রিক্স বলে।
- সিঙ্গুলার ম্যাট্রিক্স- যখন কোন ম্যাট্রিক্স এর নির্ণায়কের মান শূন্য হয় তখন তাকে সিঙ্গুলার ম্যাট্রিক্স বলে।
- ম্যাট্রিক্সেরক্রম- কোন ম্যাট্রিক্সের শাড়ি এবং কলামের সংখ্যাকে উক্ত ম্যাট্রিক্সের ক্রম বা অর্ডার বলে।
- কখন দুটি মেট্রিক্স সমান হয়- দুইটি ম্যাট্রিক্স তখনই সমান হবে যখন তাদের শাড়ি ও কলাম সংখ্যা সমান হবে এবং তাদের পর্যায়ক্রমিক উপাদান সমূহ ও সমান হবে।
- অন্তরীকরণ- কোন অপেক্ষকের ব্যবহৃত স্বাধীন চলকের মানের অতি সামান্য পরিবর্তনের দরুন অধীন চলকের মানের পরিবর্তনের মাত্রা নির্ণয় করার গাণিতিক পদ্ধতিকে আন্তরিকরণ বলে।
- প্রান্তিক আয় মোট আয়কে বিক্রয়ের পরিমাণ এর সাপেক্ষে অন্তরীকরণ করলে প্রান্তিক আয় পাওয়া যায়।
- সমাকলন- একটি অপেক্ষক কে অন্তরীকরণ করলে যে অন্তরক সহগ পাওয়া যায় তাকে পুনরায় সমাকলন করলে মূল অপেক্ষটি পাওয়া যায় অর্থাৎ অন্তরীকরণের বিপরীত প্রক্রিয়াকে সমাকলন বলে। 48. d/dx(x)= 1 .
অনলাইন টেক২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url