ব্যবসায় গণিত ক বিভাগ

 

  1. মৌলিকসংখ্যা-যে পূর্ণ সংখ্যা ১ এর চেয়ে বড় কেবল ওই সংখ্যা এবং ১ ব্যতীত অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য নয় তাকে মৌলিক সংখ্যা বলে।
  2. মূলদসংখ্যা-যে সংখ্যাকে ২টি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাত আকারে প্রকাশ করাযায় তাকে মূলদসংখ্যা বলে
  3. প্রকৃত/বাস্তব সংখ্যা-মূলত অমূলদ এই দুই ধরনের সংখ্যাগুলোকে একত্রে প্রকৃত সংখ্যা বলা হয়।
  4. জটিলসংখ্যা-বাস্তব ও কাল্পনিক সংখ্যার সমন্বয়ে গঠিত সংখ্যায় হলো জটিল সংখ্যা।
  5. ২৩ একটি মৌলিক সংখ্যা  কারণ এটি এক ব্যতীত অন্য কোন সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য নয়। 
  6. স্বাভাবিকসংখ্যা-স্বাভাবিক সংখ্যা হল সেই সকল পূর্ণসংখ্যা যা গণনার কাজে ব্যবহার করা হয়।
  7. পূর্ণ সংখ্যার সেট কে প্রকাশ করা হয় Z দিয়ে।
  8. লগারিদম-ভূমিকে কোন ঘাতে উন্নীত করলে যে রাশির সাথে এটি সমান হয় ওই শক্তির সূচকে উক্ত রাশির প্রদত্ত ভূমির জন্য লগারিদম বলে।
  9. সূচক-কোন গুনফলের যতগুলো একই সংখ্যা বা একই উৎপাদকের পুনরাবৃত্তি হয় উক্ত পুনরাবৃত্তির সংখ্যাকে প্রদত্ত সংখ্যা বা উৎপাদকের সূচক বা ঘাত বা শক্তি বলা হয়।
  10. Loga a এর মান= 1#৩২ এর 2 ভিত্তিক লগারিদম5 . #ভেনচিত্রের আবিষ্কারক jhon venn.
  11. এককসেট-একটিমাত্র উপাদান নিয়ে গঠিত সেটকে একক সেট বলে।
  12. সেট-বাস্তব ও চিন্তা জগতের কতগুলো নির্দিষ্ট বস্তুর সুসংগঠিত সংগ্রহকে সেট বলে।
  13. ফাঁকাসেট-যে সেটের কোন উপাদান থাকে না তাকে ফাঁকা সেট বলে।
  14. সমতুল্যসেট-যদি ২টি সেটের মধ্যে উপাদান সংখ্যা সমান হয় কিন্তু একটি উপাদানের সাথে অন্য উপাদানের মিল নাথাকে অথচ পরস্পরের সাথে জোড়া স্থাপন করে তাকে সমতুল্য সেট বলে।
  15. অপ্রকৃত উপসেট-একটি উপসেট যা মূল সেটের সমস্ত উপাদান ধারণ করে তাকে একটি অনুপযুক্ত বা অপ্রকৃত উপসেট বলে। এটি ⊆ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
  16. বিচ্ছিন্নসেট-দুই বা ততোধিক সেটের মধ্যে যদি সাধারণ কোন উপাদান বিদ্যমান না থাকে তবে ওই সেটগুলোকে বিচ্ছিন্ন set বলা হয়।
  17. A🅪B = (A-B)U(B-A)
  18. সমীকরণ-দুইটি বীজগণিতীয় বিবৃতির মধ্যে সমান চিহ্ন দ্বারা প্রকাশিত সম্পর্ককে সমীকরণ বলে।
  19. ২বিন্দু দিয়ে গমনকারী সরলরেখা সমীকরণ (x-x1)/(x1-x2)=(y-y1)/(y1-y2) ।
  20. সমরেখ হওয়ার শর্ত ক্ষেত্রফল শূন্য
  21. দুইটি সরল রেখা পরস্পর সমান্তরাল হওয়ার শর্ত- M1 = M2.
  22. দুইটি সরল রেখা পরস্পর লম্বা হওয়ার শর্ত- M1 x M2 = -1 .
  23. সরলসমীকরণ- যে সমীকরণ অজ্ঞাত রাশির সর্বোচ্চ শক্তি এক তাকে সরল সমীকরণ বলে।
  24. 3y-5x-12=0 সমীকরণটির X অক্ষের ছেদক -(12/5) এবং Y অক্ষয়ের ছেদক 4.
  25. 2x-y+10=0 সমীকরণটির ঢাল =2 .
  26. দ্বিঘাতসমীকরণ-কোন সমীকরণে অজ্ঞাত রাশির শক্তি বা ঘাত সর্বোচ্চ দুই থাকলে তাকে দ্বিঘাত সমীকরণ বলে.
  27. ax2+bx+c = 0 দ্বিঘাত সমীকরণের মূল, x = -b+root over b^2-4ac/2a এবং y= -b- root over b^2-4ac/2a
  28. বিপদীরাশি- যে রাশিতে দুইটি পদ থাকে তাকে দ্বিপদের রাশি বলে।
  29. দ্বিপদী উপপাদ্যের প্রবর্তক- স্যার আইজ্যাক নিউটন।
  30. (a+x)n বিস্তৃতিতে সাধারন পদ- Tr+1=ncr. an-r . xr.
  31. (a+x)n বিস্তৃতির মোট n সংখ্যক পদ রয়েছে।
  32. বিন্যাস- কতগুলো বস্তু হতে প্রতিবারে সবগুলো অথবা কিছু সংখ্যক বস্তু নিয়ে যতভাবে সাজানো যায় তাদের প্রত্যেকটিকে একএকটি বিন্যাস বলে।
  33. প্রগমন- কোন অনুক্রমের প্রত্যেকটি পদ যদি পরবর্তী পদের সাথে একই গাণিতিক নিয়মে সংঘটিত হয় তখন সেই অনুক্রমকে একটি প্রগমন বলে।
  34. সমান্তরপ্রগমন- যে অনুক্রমের প্রত্যেকটি পদ একটি নির্দিষ্ট হারে হ্বাস বা বৃদ্ধি পায় তাকে সমান্তরপ্রগমন বলে।
  35. গুনোত্তরপ্রগমন-যে প্রগমনে যেকোনো পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত সর্বদা সমান থাকে তাকে গুনোত্তরপ্রগমন বলে।
  36. 4+11+18+......+109 41638 .
  37. বৃত্তি- ভবিষ্যতে কোন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কিস্তিতে সমান ব্যবধানে আগমন ও বহির্ভূমনকে বার্ষিকী বা বৃত্তি বলে।
  38. চক্রবৃদ্ধিসুদ- উল্লিখিত সময় শেষে আসল বা মূলধনের যে পরিমাণ চক্রবৃদ্ধি ঘটে তাকে চক্রবৃদ্ধি সুদ বলে।
  39. মেট্রিক্স- বিভিন্ন সংখ্যাকে দুইটি বন্ধন এর মাধ্যমে শাড়ি ও স্তম্ভে সাজিয়ে যে আয়তকার বা বর্গাকার বিন্যাস পাওয়া যায় তাকে ম্যাট্রিক্স বলে।
  40. কর্ণ ম্যাট্রিক্স- যে বর্গাকার ম্যাট্রিক্সের প্রধান কর্ণের সকল উপাদান অশূন্য এবং অন্যান্য উপাদান গুলো শূন্য থাকে তাকে কর্ণ ম্যাট্রিক্স বলে।
  41. প্রতিসম ম্যাট্রিক্স- কোন বর্গ ম্যাট্রিক্স এর শাড়িকে কলামে এবং কলাম কে সারিতে রূপান্তর করে যে ম্যাট্রিক্স পাওয়া যায় তা মূল ম্যাট্রিক্সের সমান হলে তাকে প্রতিসম ম্যাট্রিক্স বলে।
  42. সিঙ্গুলার ম্যাট্রিক্স- যখন কোন ম্যাট্রিক্স এর নির্ণায়কের মান শূন্য হয় তখন তাকে সিঙ্গুলার ম্যাট্রিক্স বলে।
  43. ম্যাট্রিক্সেরক্রম- কোন ম্যাট্রিক্সের শাড়ি এবং কলামের সংখ্যাকে উক্ত ম্যাট্রিক্সের ক্রম বা অর্ডার বলে।
  44. কখন দুটি মেট্রিক্স সমান হয়- দুইটি ম্যাট্রিক্স তখনই সমান হবে যখন তাদের শাড়ি ও কলাম সংখ্যা সমান হবে এবং তাদের পর্যায়ক্রমিক উপাদান সমূহ ও সমান হবে।
  45. অন্তরীকরণ- কোন অপেক্ষকের ব্যবহৃত স্বাধীন চলকের মানের অতি সামান্য পরিবর্তনের দরুন অধীন চলকের মানের পরিবর্তনের মাত্রা নির্ণয় করার গাণিতিক পদ্ধতিকে আন্তরিকরণ বলে।
  46. প্রান্তিক আয় মোট আয়কে বিক্রয়ের পরিমাণ এর সাপেক্ষে অন্তরীকরণ করলে প্রান্তিক আয় পাওয়া যায়।
  47. সমাকলন- একটি অপেক্ষক কে অন্তরীকরণ করলে যে অন্তরক সহগ পাওয়া যায় তাকে পুনরায় সমাকলন করলে মূল অপেক্ষটি পাওয়া যায় অর্থাৎ অন্তরীকরণের বিপরীত প্রক্রিয়াকে সমাকলন বলে।   48.   d/dx(x)= 1 .

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইন টেক২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url